চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রফতানি কমেছে সাড়ে ২১ হাজার টন। গত জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত মোট ১ লাখ ১৪ হাজার টন পণ্য রফতানি হয়েছে। ভোমরা দিয়ে রফতানি পণ্যের মধ্যে রয়েছে সুতা,

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে মসুর ডাল আমদানি। গত অর্থবছরের প্রথম চার মাসের (জুলাই-অক্টোবর) তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে পণ্যটির আমদানি কমেছে ৪৫০ টনেরও বেশি। ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা বলছেন, ভারতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় মসুর ডাল আমদানি কমেছে। এদিকে আমদানি কমে

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে মসলা পণ্য জিরা আমদানি। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পণ্যটির আমদানি কমেছে ৭০ শতাংশ। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি ভারতে সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে আমদানি নিম্নমুখী বলে জানিয়েছেন আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা। এ

চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে ৩৩ হাজার টনেরও বেশি। ভারতে পণ্যের চড়া দাম এবং ডলারের বিনিময় মূল্য বৃদ্ধির কারণে আমদানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন,

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে রফতানি আয় বেড়েছে। গেল অর্থবছরের (২০২২-২৩) প্রথম মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে রফতানি আয় বেড়েছে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা। তবে আয় বাড়লে পণ্য রফতানির পরিমাণ কিছুটা কমেছে। ডলারের পাশাপাশি বৈশ্বিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে রফতানি আয়

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে রসুন আমদানি। গত অর্থবছরের প্রথম মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছর প্রথম মাসে পণ্যটি দ্বিগুণেরও বেশি আমদানি হয়েছে। এদিকে বন্দর দিয়ে আমদানি বাড়লেও দেশের বাজারে রসুনের দাম কমছে না, বরং বেড়েই চলেছে। এক মাসের ব্যবধানে রসুনের দাম

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে আদার আমদানি।চলতি অর্থবছরের গত ১১ মাসে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় মসলাজাত পণ্যটির আমদানি কমেছে প্রায় ৬০ হাজার টন। আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতে সরবরাহ কম থাকায় ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে দেশে আদা কম আসছে। এদিকে

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে জিরা আমদানি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের ১১ মাসে প্রায় ৫০ কোটি টাকার জিরা আমদানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রায় এক হাজার টন কম। ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা বলছেন, ভারতে সরবরাহ কমে যাওয়ায় জিরা আমদানি কমেছে। অন্যদিকে আমদানি

চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি কমেছে আদার।এই সময়ে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৭৫ শতাংশ কম হয়েছে। ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা বলছেন, ভারতের বাজারেই সরবরাহ কম। এ কারণে রফতানিকারকরা বিক্রির পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন। অন্যদিকে আমদানি কমে যাওয়ায়

চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে গোখাদ্য আমদানি অন্তত তিন-চার গুণ বেশি  হয়েছে। এসব খাদ্যের মধ্যে রয়েছে গমের ভুসি ও সরিষার খৈল। ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা বলছেন, আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে খামারিরা গরু মোটাতাজা করছেন। এতে সম্প্রতি

চলতি অর্থবছরে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে  শুকনা হলুদ আমদানি বেড়েছে। গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে শুকনা হলুদ আমদানি বেড়েছে অন্তত ২৫ শতাংশ। আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশীয় বাজারে চাহিদা থাকায় আমদানি বেড়েছে পণ্যটির। অন্যদিকে আমদানি বাড়লেও বাজারে

চাল আমদানি বেড়েছে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে। গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে চাল আমদানি কমপক্ষে ৪০ শতাংশ বেড়েছে। আমদানীকৃত চালের মধ্যে রয়েছে চিকন মিনিকেট, নাজিরশাইল, মোটা রত্না ও জামাইবাবু। জেলার চাহিদা মিটিয়ে এসব চাল দেশের বিভিন্ন

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর প্রায় ২৮০ কোটি টাকার রসুন আমদানি হয়েছে। ভোমরা শুল্ক স্টেশনে দায়িত্বরত কাস্টমসের ডেপুটি সহকারী কমিশনার নেয়ামুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আমদানীকৃত এসব রসুন জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে কমেছে মসলাজাত পন্য জিরা আমদানির পরিমাণ। গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায়। গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে প্রায় ৪০০ টন কম জিরা আমদানি হয়েছে। আমদানি কমায় দেশীয় বাজারে এর প্রভাব পড়েছে।

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের রাজস্ব ঘাটতি অব্যাহতভাবে বাড়ছে। বন্দরের রাজস্ব শাখা প্রতি মাসেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে।চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) এ বন্দরে লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে ৩২৯ কোটি টাকার বেশি। পণ্য আমদানিতে নানা ধরনের বিধিনিষেধ, বৈষম্য, ডলার সংকটের

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দরে বেড়েছে শুকনা মরিচ আমদানি। চলতি অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে প্রায় দুই হাজার টন বেশি আমদানি হয়েছে মসলাপণ্যটি। এদিকে আমদানি বাড়ায় দেশীয় বাজারে শুকনা মরিচের দাম কিছুটা কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ভোমরা শুল্কস্টেশনের রাজস্ব বিভাগ থেকে জানা

চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভুট্টা আমদানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ছয় হাজার টন কমেছে। আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা বলছেন,  ভারতে সরবরাহ সংকটের কারণে শস্যটির আমদানি নিম্নমুখী। অন্যদিকে আমদানি কমে যাওয়ার ফলে দেশীয় বাজারে ভুট্টার দাম

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে রাজস্ব ঘাটতি দেখা গেছে। সবশেষে গত মাসেও বন্দরটিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। বন্দরসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কভিড মহামারী-পরবর্তী সময়ে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধসহ নানা ধরনের বৈশ্বিক সংকটের প্রভাব পড়েছে দেশের বাণিজ্যে। তারই রেশ ধরে

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ৫০০ কোটি টাকার বেশি চাল আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আমদানি বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। আমদানীকৃত চালের মধ্যে রয়েছে মিনিকেট, নাজিরশাইল, স্বর্ণা, রত্না

চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে  সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে চলতি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় আদা আমদানি কমেছে অন্তত ৭০ শতাংশ। ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা জানিয়েছেন, ভারতে সরবরাহ কম থাকা, এলসি জটিলতা ও ডলার সংকটই মূলত মসলাজাত পণ্যটির আমদানি কমার মূল