ফিউচার মার্কেটে মঙ্গলবার কমেছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম। প্রতিদ্বন্দ্বী পণ্যগুলোর দাম কমে যাওয়ায় নিম্নমুখী প্রবণতা তৈরি হয়েছে পাম অয়েলের দামে। তবে রফতানি বাড়ায় দাম কমার হার কিছুটা সীমিত হয়েছে। খবর বিজনেস রেডর্কার।
বুরসা মালয়েশিয়া ডেরিভেটিভস এক্সচেঞ্জে গতকাল নভেম্বরে সরবরাহ চুক্তিতে পাম অয়েলের দাম ৫২ রিঙ্গিত বা ১ দশমিক ৩২ শতাংশ কমেছে। প্রতি টনের মূল্য স্থির হয়েছে ৩ হাজার ৮৮৪ রিঙ্গিতে।
এ বিষয়ে তথ্য বলছে, ডালিয়ান এক্সচেঞ্জে সয়াবিন তেলের দাম দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। পাম অয়েলের দাম কমেছে দশমিক ৮ শতাংশ। অন্যদিকে শিকাগো বোর্ড অব ট্রেডে সয়াবিন তেলের দাম দশমিক ২ শতাংশ কমেছে।
চলতি মাসের প্রথম ২০ দিনে মালয়েশিয়ার পাম অয়েল রফতানি বেড়েছে। ফলে দাম কমলেও সেটির মাত্রা ছিল সীমিত। অ্যামসপ্যাক এগ্রি জানায়, ১-২০ আগস্ট পর্যন্ত রফতানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৮ থেকে ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।
২০২৩-২৪ মৌসুমে বিশ্বজুড়ে পাম অয়েল উৎপাদন বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বাজার গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ফিচ সলিউশনের বিএমআই ইউনিট সম্প্রতি এ সম্ভাবনার কথা জানায়। তবে এল নিনো আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে উৎপাদন নিয়ে কিছুটা শঙ্কাও রয়েছে।
এনজে
পাঠকের মতামত: